চলছে কাতার বিশ্বকাপের ন’কআ’উট পর্ব। জ’মে উঠেছে বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে বড় আসর। চলমান এই আসরে একের পর এক নিত্য নতু’ন প্রযু’ক্তি ব্যবহার করে বিশ্বকে তা’ক লাগিয়ে দিয়েছে আয়োজকরা। ভি’ডিও অ্যা’সিস্ট্যা’ন্ট রে’ফারি, ভিএআর থেকে শুরু করে চা’র্জিং ফুটবল কত কিছুই না যু’ক্ত করেছে তারা।
এবার আ’লোচনায় রেফারিদের ঘড়ি। কি আছে এই ঘড়িতে? বিশ্বকাপের ২২তম আসরের রে’ফারিরা যেসব ঘড়ি ব্যবহার করছেন তার একেকটির দাম প্রায় ৬ লাখ টা’কা। সবগুলো ঘড়িতে রেয়েছে অত্যাধু’নিক প্রযুক্তি। ঘড়িগুলোতে রয়েছে বিভিন্ন চি’প, যার মধ্যে ত’থ্য পাঠানো হয় প্রতি মুহূর্তে।
যেমন, অ’ফসা’ইড হলে, বল গোল লা’ইন পেরুলে এবং ভা’রের রেফারিরা কোনও নি’র্দেশ দিতে চাইলে স’ঙ্গে সঙ্গে ঘড়ি কেঁ’পে ওঠে। তখন রেফারিরা খেলা থামিয়ে দিতে পারেন। এ ছাড়া কোনও ফুটবলার সম্প’র্কে তথ্যের দরকার হলে সেটাও এই ঘড়ির মাধ্যমে পে’তে পারেন ম্যাচ পরিচালনাকারী রেফারি।
ফিফার জন্য এই ঘড়িগুলো সরবরাহ করে সুইজারল্যা’ন্ডের সংস্থা হাবলট। ম্যাচ চলাকালীন রেফারিদের যে তথ্য দরকার সবই ঘড়িতে পে’য়ে যাবেন তারা। এই ঘড়ির দাম ৫,৪৮০ ডলার (প্রায় সাড়ে পাঁচ ল’ক্ষ টাকা)। ৪৪ মিমি ডায়াল সাধারণত কা’লো সেরামিক এবং কা’লো টাইটানিয়ামের হয়।
রেফারিদের পাশাপাশি কাতারে আসা ভি’ভিআইপি অতিথি এবং প্রা’ক্তন খেলোয়াড়দেরকেও এই ঘড়ি উপহার দেওয়া হচ্ছে। সাধারণ কো’নও মানুষ চাইলেও ঘ’ড়িগুলো কিনতে পারবেন না। চলমান কাতার বিশ্বকাপে মোট ১২৯ জন ম্যাচ পরিচালক রয়েছে।
এর মধ্যে ৩৬ জন রেফারি, ৬৯ জন সহকারী রেফারি এবং ২৪ জন ভার রে’ফারি। ছয় জন নারী রেফারিও রয়েছেন। তার মধ্যে স্টেফানি ফ্র্যা’পার্ট ম্যাচও খে’লিয়ে দিয়েছেন। প্রত্যেক রেফারিকেই এই বিশেষ ঘড়ি দেওয়া হয়েছে।