বিশ্বকাপ ঘিরে কাতারে বাড়ছে পর্য’টক স’মাগম। খেলা দেখার সঙ্গে সঙ্গে মরুভূমির অন্যতম আকর্ষণ উ’টের পিঠে চ’ড়ে, মরুর সৌন্দর্য উপভোগ করছেন তারা। ব্যস্ত সময় পার করছেন দেশটির ব্যবসায়ীরাও।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসেবে প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক কাতার। মাসব্যাপী আসরে অং’শ নিতে দেশটিতে ১০ লাখের বেশি দর্শনার্থী। খেলা দেখার পাশাপাশি স্বাগতিক দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির স্বা’দ নিচ্ছেন এসব পর্যটক।
উটের পিঠে চ’ড়ে কেউ কেউ উপভো’গ করছেন মরুভূমির সৌন্দর্য। কেউবা প্রিয় দলের জার্সি পরে ফ’টোসে’শনে ব্যস্ত উট কিংবা বা’জপা’খির স’ঙ্গে। এ যেন রথ দেখা আর কলা বে’চা একসঙ্গে হচ্ছে।
এক দর্শনার্থী বলেন, খেলা দেখতে এসেছি। সঙ্গে বি’ভিন্ন জায়গাও ঘুরে দেখছি। খুব ভালো লাগছে। আরেক দর্শনার্থী বলেন, প্রথমে আমি মরুভূ’মির এখানে আসতে রাজি হইনি। কিন্তু আসার পর অ’সম্ভব ভালো লাগা কাজ করছে।
আগে যেখানে দিনে ২০ জনের বেশি উ’টে চ’ড়তো না সেখানে, বিশ্বকাপ শুরুর পর থেকে সকাল সন্ধ্যা মিলিয়ে উটে উ’ঠছে হাজারের বেশি মানুষ। এতে আয় বেড়েছে ব্যবসায়ীদের। কাতারে উট পরিচালনাকারী আলী জাবের বলেন, আমাদের ৬০টির মতো উট রয়েছে। তবুও পর্যটকদের সামা’ল দিতে পারছি না।
সকাল বিকেল ব’হু মানুষ আসছেন এখানে। ব্য’স্ততার মাঝেও আমরা এসব পর্যটককে মরুর বুকে উটের পিঠে চ’ড়ার আনন্দ দেয়ার চেষ্টা করছি। ব্যস্ততা বেড়েছে উটগুলোরও, মিলছে না একদণ্ড বিশ্রা’মের সুযোগ। কখনও মাটিতে বসে পড়ে, কখনও দর্শনার্থীদের পিঠে চড়াতে অনী’হা প্রকাশ করে জানান দিচ্ছে সেই কথা।