এবার মেসিদের জয়ে উ’ল্লাস করতে করতে ৯৭৪ স্টেডিয়ামের গ্যা’লারী ছা’ড়ছেন আর্জেন্টিনার সম’র্থকরা। গ্যালারী অনেকটা ফা’কা হয়ে গেলেও বাংলাদেশি যুবক মেহেদী জামান স’নেট অপে’ক্ষা করছিলেন; মেসির স্ত্রী ও সন্তানদের স’ঙ্গে ছ’বি তো’লার জন্য। মেহেদীর অবস্থান ছিল ১৩৬ নম্বর বক্সের সি সারির ৯ ন’ম্বর আসন।
তার একটু উপরের সারি ছিল সংর’ক্ষিত বিশেষ ব্যক্তিদের জন্য। সেখানেই ছিল মেসির পরিবার।এদিন খেলা শুরুর কিছুক্ষ’ণ পরই সনেট মেসির স্ত্রীকে দেখতে পান। এর পর থেকেই ল’ক্ষ্য ছিল ছ’বি তোলার। মধ্য বিরতিতে কোনো সুযোগ পাননি। তাই খেলা শেষ হওয়ার অনেক পরেও অপে’ক্ষা করতে থাকেন। সংরক্ষিত জোন খুবই নিরাপ’ত্তা দ্বারা বে’স্টিত।
সাধারণ দর্শক স’নেটের উপরে যাওয়ার সুযোগ ছিল না। সনেট তার আ’সন থেকেই নানা ভাবে চেষ্টা করছিলেন আন্তোনেলার মনোযোগ আ’কর্ষ’ণের। সংরক্ষিত আসনের সামনে দাড়িয়ে নি’রাপ’ত্তা র’ক্ষীর চোখ রা’ঙানিও দেখেছেন কয়েকবার। পোল্যান্ড-আর্জেন্টিনা ম্যাচ শেষ হয়েছিল কাতার সময় রাত ১২ টায়। ঘড়ির কাঁ’টায় একটা বাজলেও গ্যালারিতেই অপে’ক্ষা করছিলেন সনেট। বাংলাদেশি যুবকের দিকে চো’খ পড়তেই মেসির স্ত্রী আন্তোনেলা বুঝতে পারেন তার স’ঙ্গে ছ’বির জন্যই এই অপেক্ষা।
মেসির স্ত্রীর স’ঙ্গে ফ্রে’মব’ন্দী হওয়ার ঘটনা বর্ণনা করলেন এভাবে, ‘তিনি আমার দিকে হাত নে’ড়ে আরও অপে’ক্ষা করতে বলছিলেন। তার এই হাত না’ড়ানোর পর সি’কিউরি’টি কাচ ঘেরা বক্সের সামনে দা’ড়ানোর সুযোগ দেয়। তিনি অনেক উপরে ছিলেন। আমার স’ঙ্গে ছবি তোলার জন্য কয়েক সিড়ি নিচে নামেন এবং বেশ হাসিমু’খে ছ’বি তোলেন।’
এদিন ছবি তোলার সুযোগ হলেও মেসির স্ত্রী’র স’ঙ্গে কথা বলতে পারেননি। তবে যতটুকু কাছাকা’ছি পেয়েছেন এতেই নিজেকে ধ’ন্য মনে করছেন তিনি, ‘আমি মেসির অত্যন্ত ভক্ত। মেসির স্ত্রীর সম্প’র্কেও জানি। কাল অতি স্ব’ল্প সময়ে কাছ থেকে দেখে খুবই বিন’য়ী লেগেছে তাকে। আমি অপেক্ষা করেছি তিনি সেটা খে’য়াল করেছেন এবং দুই মিনিটের মতো সময় ব্যয় করে কয়েক সিড়ি নে’মে ছ’বিও তুলেছেন।’